Uncategorized

শত্রুতা জ্বলে উঠার আগেই নিভিয়ে ফেলুন আগুন

আমি আমার জীবনে বহুবার দেখেছি,যখনই আমার বিরুদ্ধে সমালোচনা মানহানিকর মন্তব্যের বিরোধিতা করেছি,তখনই এর দ্বারা আমি আরো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমি মনে করতাম আমার যে সমালোচনা করার হয়েছে-তা লিখিত মৌখিক কিংবা যে কোনো ভাবে করা হয়ে থাক না কেম – যদি আমি সেগুলোকে মিথ্যা প্রমাণিত করতে দেই,তাহলে আমার মান সম্মান ও ব্যক্তিত্ব সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু ফলাফল পেয়েছি তার বিপরীত। সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে কিংবা নিজেকে বাঁচাতে গিয়ে শত্রুতা আরো বৃদ্ধি হয়েছে। সমালোচক ও আমার মাঝে সুসম্পর্ক সৃষ্টি হওয়ার সৃষ্টি হওয়ার পরিবর্তে তিনি বরং আমাকে আরো বেশি দোষী সাব্যস্ত করার চেষ্টা করেছেন। পরিশেষে আমি কামনা করতাম হায়!যদি আমি তার কথার কোন জবাব না দিতাম! বরং তার মোকাবিলা ধৈর্য ও সহনশীলতার পরিচয় দিতাম।
যদি তার মানহানি কর বক্তব্য অনুগ্রহ করতাম! সর্বোপরি কুরআন আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয় –
“তুমি ক্ষমাপরায়ণতা অবলম্বন কর, সৎকাজে আদেশ করএবং মূর্খদের এড়িয়ে চলো।”
“তারা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে এবং তাদের দোষ -দ্রুতটি উপেক্ষা করে। ”
” তারাই (মুত্তাকী) যারা ক্রোধ সংবরণ করে এবং মানুষকে ক্ষমা করে “।
” আর যখন তারা রাগান্বিত হয়, তখন তারা ক্ষমা করে দেয়।”
রহমানের বান্দা তারা, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে মূর্খরা কথা বলতে থাক, তখন তারা বলে,সালাম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *